রিপোর্ট:-দৈনিক মুক্তকন্ঠ,
০১ জুলাই ২০১৭। সময়: ০৪.২০.PM,
কুমিল্লার চান্দিনায় প্রেমের ফাঁদে ফেলে প্রেমিকাকে ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগ উঠেছে। বৃহস্পতিবার (২৯ জুন) দুপুরে উপজেলা সদরের পৌরসভাধীন পূর্ব বেলাশহর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
পূর্ব বেলাশহর এলাকার ইব্রাহীম মিয়ার ছেলে সাকিল মাত্র ১৯ বছর বয়সেই এলাকার প্রেমিক সাকিল হিসেবে পরিচিতি লাভ করে। আজ এই মেয়ে তো কাল আরেক মেয়ে। একই ভাবে পাশের বাড়ির মজনু মিয়ার মেয়ে চান্দিনা ডা. ফিরোজা পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণীর ছাত্রী সানজিদা আক্তার (১৪) কে তার প্রেমের ফাঁদে ফেলে।
সম্প্রতি তাদের প্রেমের বিষয়টি জানাজানি হলে দুই পরিবারের মধ্যে অশান্তি বিরাজ করছিল। বৃহস্পতিবার দুপুর সাড়ে ১২টায় প্রেমিক সাকিল তার প্রেমিকা সানজিদাকে নিয়ে পাশ্ববর্তী আব্দুর রব মিয়ার ৪ তলা ভবনের ছাদে উঠে। সেখানে প্রলোভন দেখিয়ে প্রেম প্রণয় ঘটায় সাকিল। পরবর্তীতে ৪টি ক্যারির ট্যাবলেট (কীটনাশক ঔষধ) বের করে দুই জনকেই ঔষুধ খেয়ে আত্মহত্যার সিদ্ধান্ত নেয় সাকিল। প্রেমিকা সানজিদা ওই ঔষদ খেতে অস্বীকৃতি জানাইলে প্রেমিক সাকিল ছাদ থেকে লাফিয়ে পড়ে আত্মহত্যার হুমকি দেয়। বাধ্য হয়ে সানজিদা ২টি ট্যাবলেট খাওয়ার পর প্রেমিক সাকিল বাকি ২টি ট্যাবলেট না খেয়ে ফেলে দেয়। সেখান থেকে সানজিদা উঠে আসার চেষ্টা করলে তাকে মারধর করে সাকিল।
প্রায় ২-৩ ঘন্টা যাবৎ মেয়েকে না দেখে বিভিন্ন স্থানে খোঁজতে শুরু করে তার পরিবার। খোঁজ নিয়ে ওই বিল্ডিং এর ছাদ উঠে নিজের মেয়েকে বিবস্ত্র অবস্থায় প্রেমিক সাকিল এর সাথে দেখতে পায় মা ফরিদা বেগম।
মাকে দেখে বাঁচার জন্য মরিয়া হয়ে উঠে সানজিদা। বিধিবাম! সেখান থেকে হাসপাতালে নেওয়ার পথেই মৃত্যু ঘটে তার। আর ঘটনাস্থল থেকেই পালিয়ে যায় প্রেমিক সাকিল। ঘটনার এমন লোমহর্ষক বর্ণনা দিলেন নিহত সানজিদার বাবা মজনু মিয়া। একই কথা জানান ওয়ার্ড কাউন্সিলর আকতার হোসেন নাদিমসহ এলাকার সর্বস্তরের মানুষ।
চান্দিনা থানার অফিসার ইন-চার্জ (ওসি) নাছির উদ্দিন মৃধা ঘটনার বিবরণ উল্লেখ করে বলেন, নিহতের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করব।
পূর্ব বেলাশহর এলাকার ইব্রাহীম মিয়ার ছেলে সাকিল মাত্র ১৯ বছর বয়সেই এলাকার প্রেমিক সাকিল হিসেবে পরিচিতি লাভ করে। আজ এই মেয়ে তো কাল আরেক মেয়ে। একই ভাবে পাশের বাড়ির মজনু মিয়ার মেয়ে চান্দিনা ডা. ফিরোজা পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণীর ছাত্রী সানজিদা আক্তার (১৪) কে তার প্রেমের ফাঁদে ফেলে।
সম্প্রতি তাদের প্রেমের বিষয়টি জানাজানি হলে দুই পরিবারের মধ্যে অশান্তি বিরাজ করছিল। বৃহস্পতিবার দুপুর সাড়ে ১২টায় প্রেমিক সাকিল তার প্রেমিকা সানজিদাকে নিয়ে পাশ্ববর্তী আব্দুর রব মিয়ার ৪ তলা ভবনের ছাদে উঠে। সেখানে প্রলোভন দেখিয়ে প্রেম প্রণয় ঘটায় সাকিল। পরবর্তীতে ৪টি ক্যারির ট্যাবলেট (কীটনাশক ঔষধ) বের করে দুই জনকেই ঔষুধ খেয়ে আত্মহত্যার সিদ্ধান্ত নেয় সাকিল। প্রেমিকা সানজিদা ওই ঔষদ খেতে অস্বীকৃতি জানাইলে প্রেমিক সাকিল ছাদ থেকে লাফিয়ে পড়ে আত্মহত্যার হুমকি দেয়। বাধ্য হয়ে সানজিদা ২টি ট্যাবলেট খাওয়ার পর প্রেমিক সাকিল বাকি ২টি ট্যাবলেট না খেয়ে ফেলে দেয়। সেখান থেকে সানজিদা উঠে আসার চেষ্টা করলে তাকে মারধর করে সাকিল।
প্রায় ২-৩ ঘন্টা যাবৎ মেয়েকে না দেখে বিভিন্ন স্থানে খোঁজতে শুরু করে তার পরিবার। খোঁজ নিয়ে ওই বিল্ডিং এর ছাদ উঠে নিজের মেয়েকে বিবস্ত্র অবস্থায় প্রেমিক সাকিল এর সাথে দেখতে পায় মা ফরিদা বেগম।
মাকে দেখে বাঁচার জন্য মরিয়া হয়ে উঠে সানজিদা। বিধিবাম! সেখান থেকে হাসপাতালে নেওয়ার পথেই মৃত্যু ঘটে তার। আর ঘটনাস্থল থেকেই পালিয়ে যায় প্রেমিক সাকিল। ঘটনার এমন লোমহর্ষক বর্ণনা দিলেন নিহত সানজিদার বাবা মজনু মিয়া। একই কথা জানান ওয়ার্ড কাউন্সিলর আকতার হোসেন নাদিমসহ এলাকার সর্বস্তরের মানুষ।
চান্দিনা থানার অফিসার ইন-চার্জ (ওসি) নাছির উদ্দিন মৃধা ঘটনার বিবরণ উল্লেখ করে বলেন, নিহতের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করব।