রিপোর্টারঃ-মোঃ সফিকুর রহমান সেলিম
০২ অক্টোবর ২০১৪
ঢাকা: বাড়ি যাওয়ার জন্য অপেক্ষার প্রহর গুণছিলেন যাত্রীরা। রাস্তার অবস্থা ভালো নয়, যাওয়ার সময় কতই না দুর্ভোগে পড়তে হবে-এই ভেবে দুশ্চিন্তায় যাত্রী সাধারণ।বাড়ি যাওয়ার নানা দুশ্চিন্তা মাথায় নিয়ে যথন যাত্রীরা বাস টার্মিনালে বসেছিলেন ঠিক তখনই হাজির সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। যা হয় আরকি।মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের যাত্রীদের প্রশ্ন করলেন, টিকেট পেয়েছেন? প্রশ্ন শুনেই যেন তেলে-বেগুনে জ্বলে ওঠলেন। মন্ত্রীর প্রশ্নের ধারে কাছে না গিয়ে যাত্রী বললেন, আগে রাস্তা ঠিক করেন।রাস্তা তো খারাপ। ঢাকা-ময়মনসিংহ সড়কের বেহাল অবস্থা।
ঠিক এভাবে উত্তর পেয়ে অনেকটা বিব্রত হন মন্ত্রী। ঐ যাত্রীকে সাহস যোগাতে আশপাশ থেকে একই ধরনের প্রশ্ন আরো আসতে থাকলো।তারপর আরো একজন। এভাবে বাড়তে থাকে অভিযোগকারী যাত্রীর সংখ্যা।ততক্ষণে আরো শান্ত হয়ে গেছেন মন্ত্রী। মহাসড়কের বেহাল দশা আর যানজট প্রসঙ্গই আসছিল ঘুরে ফিরে। ঈদের সময়ে পরিবহন সার্ভিসগুলোর বাড়তি ভাড়া আদায়েরও অভিযোগ তো ছিলই।
আজ বেলা ১১টায় রাজধানীর মহাখালী বাস টার্মিনালের মন্ত্রীর অভিজ্ঞাতা এটি।
মন্ত্রীকে হাতের নাগালে পেয়েই যেন অভিযোগের ঝাঁপি খুলে বসেন ময়মনসিংহগামী যাত্রীরা। এনা পরিবহনের একটি বাসে বসে তারা অপেক্ষায় ছিলেন যাত্রা শুরুর।
মন্ত্রীকে বলেন, রাস্তার বেশিরভাগ ভাঙ্গা। আরামে এ রাস্তা দিয়ে যাওয়া যায় না।
জবাবে মন্ত্রী তাদের জানান, অপেক্ষা করেন। মার্চের পরে রাস্তা ঠিক হয়ে যাবে।
এরপর মন্ত্রী টার্মিনালের ভেতরে গিয়ে টিকিট পেয়েছেন কিনা বিভিন্ন যাত্রীর কাছে তা জানাতে চান মন্ত্রী।
দূর থেকে যাত্রীদের কেউ কেউ মন্ত্রীকে দেখে রাস্তায় দুর্ভোগের কথা জানান। কেউ বা ঢাকার প্রবেশপথগুলোর যানজট সরাতে উদ্যোগ নিতে বলেন। মন্ত্রী তাদের হাত নেড়ে রাস্তা ঠিক করার আশ্বাস দেন।
মন্ত্রী বলেন, আমাকে সময় দেন। পৌনে তিন বছরে সব ঠিক করা সম্ভব নয়। তবে আগের চেয়ে অগ্রগতি হয়েছে।
মন্ত্রী আরও বলেন, একটা প্রতিবেদনে এসেছে মহাসড়কে ১৬৭টি গর্ত আছে, কিন্তু এক হাজার ৬৭টি গর্ত আছে বললে ঠিক হতো। রাতারাতি পরিবর্তন সম্ভব হয়। আস্তে আস্তে দেশের সড়ক সমস্যার সমাধান হবে।
আজ বেলা ১১টায় রাজধানীর মহাখালী বাস টার্মিনালের মন্ত্রীর অভিজ্ঞাতা এটি।
মন্ত্রীকে হাতের নাগালে পেয়েই যেন অভিযোগের ঝাঁপি খুলে বসেন ময়মনসিংহগামী যাত্রীরা। এনা পরিবহনের একটি বাসে বসে তারা অপেক্ষায় ছিলেন যাত্রা শুরুর।
মন্ত্রীকে বলেন, রাস্তার বেশিরভাগ ভাঙ্গা। আরামে এ রাস্তা দিয়ে যাওয়া যায় না।
জবাবে মন্ত্রী তাদের জানান, অপেক্ষা করেন। মার্চের পরে রাস্তা ঠিক হয়ে যাবে।
এরপর মন্ত্রী টার্মিনালের ভেতরে গিয়ে টিকিট পেয়েছেন কিনা বিভিন্ন যাত্রীর কাছে তা জানাতে চান মন্ত্রী।
দূর থেকে যাত্রীদের কেউ কেউ মন্ত্রীকে দেখে রাস্তায় দুর্ভোগের কথা জানান। কেউ বা ঢাকার প্রবেশপথগুলোর যানজট সরাতে উদ্যোগ নিতে বলেন। মন্ত্রী তাদের হাত নেড়ে রাস্তা ঠিক করার আশ্বাস দেন।
মন্ত্রী বলেন, আমাকে সময় দেন। পৌনে তিন বছরে সব ঠিক করা সম্ভব নয়। তবে আগের চেয়ে অগ্রগতি হয়েছে।
মন্ত্রী আরও বলেন, একটা প্রতিবেদনে এসেছে মহাসড়কে ১৬৭টি গর্ত আছে, কিন্তু এক হাজার ৬৭টি গর্ত আছে বললে ঠিক হতো। রাতারাতি পরিবর্তন সম্ভব হয়। আস্তে আস্তে দেশের সড়ক সমস্যার সমাধান হবে।